Translate Your Own Language

Wednesday, December 26, 2018

মুভির মধ্যে UNCUT, UNRATED & EXTENDED এর অর্থ এবং ফিল্ম রেটিং এর সাথে তার সম্পর্ক

আমাদের মাঝে অনেকেই ফিল্মের রেটিং-প্রথার সাথে পরিচিত, আবার অনেকেই পরিচিত না। সে যাই হোক, কিছু সাধারণ প্রশ্ন মানুষের মনে আসতেই পারে। বিশেষ করে আপনি যদি হলিউড ছবির নিয়মিত দর্শক হন তাহলে তো কথাই নেই।

  • PG (Parental Guidance)
  • PG-13 (Parental Guidance is suggested in the case of children under the age of 13)
  • (A parent or adult guardian to be present)
  • NC-17 (No one under the age of 17 is permitted)
  • G-(General Audiences)

এগুলোর মধ্যে পিজি-১৩ ও R Rating সবচেয়ে জনপ্রিয়। PG মানে Parental Guidance.আর PG-13 মানে হল ১৩ বছরের নিচে যদি কেউ এই সিনেমা দেখতে চায় তবে তার সাথে একজন অভিভাবক লাগবে যার বয়স ১৮ এর বেশি। আর R অর্থ রেস্ট্রিক্টেড। এই মুভি দেখতে হলে আপনার বয়স যদি ১৭ এর কম হয় তাহলেই আপনার সাথে একজন অভিভাবক লাগবে যার বয়স ১৮ বা তার অধিক। এখন আপনি বুঝতেই পারছেন যে কোন মুভি যদি অনেক বড় বাজেট এর হয় এবং রেটিং হয় R তবে দর্শক কত কমে যাবে ফলে ফ্লপ খাওয়ার সম্ভাবনা কত বেড়ে যাবে।


★ SOME TERMS BASED ON RATINGS 


• Uncut :আনকাট বিষয়টা হল – কোন কোন ক্ষেত্রে অনেক মুভির টার্গে থাকে PG-13 রেটিং পাওয়া। কিন্তু MPAA কে দেখানোর পর তারা বলে যে মুভিটাকে PG-13 বানানোর জন্য কিছু সিন কাজ করতে হবে, নয়তো রেটিং হবে R. তখন পরিচালক বাধ্য হয়ে কিছু সিন কাট করে (সেক্স সিন, ভায়োলেন্স, নগ্নতা) হলে মুক্তি দেয়। পরে যখন ডিভিডি বের করে তখন Uncut ভার্সন বের করে।

• Unrated :কোন মুভি রেটিং এর জন্য MPAA এর কাছে দেয়ার আগে যে অবস্থায় থাকে তাই আনরেটেড। সেই অবস্থায় কোন মুভির Trailer বের করা হলে সেখানে লেখা থাকে This film has not been rated yet.

• Extended :কোন মুভি যখন ডিভিডি আকারে বের হয়, তখন এর পেছনে ডিরেক্টররা কিছু সময় ব্যয় করে। মুভি মুক্তির সময় কিছু দৃশ্য নানা কারণে কেটে বাদ দেয়া হয় ( রেটিং এর কারণে, Running Time বা সময়ের কারণে, স্টুডিওর লোকজনের চাপের কারণে)। কাজেই ডিভিডি বা ব্লু রে প্রিন্ট বের করলে সেটাকে দর্শকদের কাছে আকর্ষণীয় করার জন্য ওই বাদ দেয়া সিনগুলোকে আবার জোড়া দেয়া হয় বা Deleted Scenes নামে আলাদা ফিচার আকারে ডিভিডির সাথে বের করা হয়। কিন্তু আরেকটা জঘন্য বিষয় হল, অনেক সময় একই মুভির চার পাচটা অল্টারনেট এন্ডিং থাকে। কেননা Ending পছন্দ না হওয়ায় পরিচালক কখনো কখনো এন্ডিং চেঞ্জ করেন। তখন বিরক্তিকর এক পরিস্থিতি দেখা যায়। যেমন 1408 মুভিটার পাচটা ভিন্ন ভিন্ন এন্ডিং আছে। আবার মাঝে মাঝে এটা ভালোও লাগে। ক্লাসিক সায়েন্স ফিকশন Blade Runner এর পাচটা ভার্সন আছে। এই মুভি যতবার যতভাবে দেখুন, ততবারই ভাল লাগবে।

• Red-Band & Green-Band Trailer :যেসব মুভি R-Rated বা তার উপরে, তাদের ক্ষেত্রে অনেক সময় রেড ব্যান্ড ট্রেইলার দেখানো হয়। এসব ট্রেইলারেও ভায়োলেন্স, নগ্নতা ইত্যাদি থাকে। আর সবার জন্য উপযোগী ট্রেইলারগুলোকে গ্রিন-ব্যান্ড ট্রেইলার বলে। কোন ট্রেইলার এর শুরুতে MPAA যে কথাগুলো লিখে দেয় তার ব্যাকগ্রাউন্ড কালার দেখে আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন তা রেড না গ্রিন-ব্যান্ড ট্রেইলার।

• Director’s Cut:স্টুডিওর চাপে বা মুভির Duration কমানোর জন্য বা কাহিনীর প্রয়োজনে বা রেটিং এর জন্য যেসব দৃশ্য অপ্রয়োজনীয় মনে করে কেটে বাদ দেয়া হয়, সেগুলোই জোড়া দিয়ে Extended Version বানানো হয়। আবার ডিরেক্টর অনেক সময় কিছু দৃশ্য রাখতে চান বা চেঞ্জ করতে চান না কিন্তু প্রডিউসারদের চাপে সেগুলো কেটে দিতে হয় বা নতুন করে শুটিং করে চেঞ্জ করে দিতে হয়। তারপর মুভি যখন ডিভিডিতে বের হয়, তখন ডিরেক্টর তার যেসব দৃশ্য রেখে মুভিটা বানানোর কথা ছিল, সেগুলো জোড়া দিয়ে মুভির একটি অন্য ভার্সন তৈরি করেন। এটাকে সচরাচর Director’s Cut বলা হয়। কিন্তু যদি ডিরেক্টর শুধু দৃশ্য জোড়া দেন, মানে কোনো দৃশ্য পরিবর্তন না করে শুধু যেকোন দুইটা সিন এর মাঝে আরেকটা লাগিয়ে দেন, তবে সেটাকে অনেক সময় Extended বা আনকাট বলা হয়। কিন্তু সিন যদি পরিবর্তন করেন, মানে কোনও একটি নির্দিষ্ট দৃশ্যকে অন্য ভংগিমায় প্রদর্শন করেন, তবে তাকে Director’s Cut-ই বলা হয়। বেশিরভাগ সময় ডিরেক্টর ছবির এন্ডিং চেঞ্জ করে থাকেন।




No comments:

Post a Comment